দক্ষরাজের দ্বিতীয় যজ্ঞে বিনা আমন্ত্রনে গিয়ে দেখলেন সতী নিজপতি দেবাদিদেব মহাদেবের কোন আসন নেই যজ্ঞ অনুষ্ঠানে।তখন সতী ক্রোধান্বিত হয়ে তৎক্ষনাৎ নিজকে অপমানিত বোধ করে যজ্ঞের কুন্ডে ঝাপিয়ে পড়ে পুড়ে ভস্ম হয়ে গেলে হাহাকার গেল পড়ে। শিবের অনুচরেরা এ নিষ্ঠুর খবর পৌঁছাল গিয়ে শিব শম্ভু তরে শোকাহত শিব ক্রোধান্বিত হয়ে নিজ মস্তক থেকে জটা ছিঁড়ে পর্বতে করলন আঘাত। পর্বতে আঘাতে বীরভদ্র নামে একজন উদয় হলে শিব ঠাকুর নির্দ্দেশিলেন যেতে যজ্ঞস্থলে, বীরভদ্র সেথায় এসে দক্ষের মুন্ড ছেদন করে যজ্ঞে নিক্ষেপ করল। উপায় অন্তর না দেখে উপস্থিত মুনি ঋৃষিগণ শিব স্তুতি করলেন শুরু শিব তখন তুষ্ট হয়ে ছাগমুন্ড কেটে লাগাতে আজ্ঞা দিলেন। দক্ষরাজ জীবিত হয়ে ছাগমস্তক ধারী হয়ে বম্ বম্ ধ্বনিতে শিব স্তুতি করল শুরু শিবের যজ্ঞাংশ পাওয়ার পরে যজ্ঞ সমাপন হয় ও পরে পার্বতীর পুনঃ জন্ম হয়।
সতীর দেহ ত্যাগে শিবের রুদ্্র মূর্তি হওয়ার অশ্র“ থেকে ফোঁটা ফোঁটা নির্গত হতে থাকে সেই অশ্র“ ফোঁটায় রুদ্রাক্ষের জন্ম হয় যাহা মালাতে সাধুরা ধারন করেন। এ রুদ্রাক্ষ বৃক্ষ যত্রতত্র নেই পৃথিবীর কোথাও গুটি কতক গাছ দেখা যায় ঋষিকেশে এ ধরায় বিশেষ করে ভারতবর্ষে দেখি মোরা অলৌকিক জিনিস।